Sunday, 2 January 2022

GOSI Adyashanti

Gap out and step in to primordial peace

N
#####################

CAREGIVER WELL BEING SCALE 



######################

ADYA SHANTI - ANTA SHANTI- KARMA SHANTI 

########################

ADB 

“There’s a whole category of people who miss out by not allowing themselves to be weird enough.”



#####################
GITA RAHASHYA - B G TILAK



#####################
ADB 

Don’t despair: despair suggests you are in total control and know what is coming. You don’t – surrender to events with hope.”


########################




############################



'########################
ADB 

“One’s doing well if age improves even slightly one’s capacity to hold on to that vital truism: ‘This too shall pass.'”


##########################



#####################



############################


KALPATARU 1/1/1886





##################

VRITTIS 


##########################

“Jagatguru Shankaracharya, the Guru of the world, wrote many, many books. After he had written all those books he said, "Now I will tell you the essence of millions of book in half a sentence: Consciousness alone is the Truth. There is no such thing as the world or maya. They don't exist. There are no individual beings. There is only the play of the Supreme Brahman and it is that Supreme consciousness which plays as the world. The Lord says that a man who really understands knows that this whole world is His own manifestation. This whole world is just the sport of God. This whole world is the manifestation of the Self. People always use this word "love, love, love." Love is also devotion and devotion is Love. Shankaracharya said there is devotion where there is no division and no differences. One who becomes completely one with God has devotion, because in devotion there is no duality. Shaivism says that to know the inner Self, to perceive the inner Self and to become immersed in the inner Self is devotion.


###################
বিজয়া দশমীর দুপুর গড়িয়ে যাচ্ছে, আর একটু পরেই - - - । মন ছুটছে পিছনে, বছর পঁয়ষট্টি আগের এক দশমীর সন্ধ্যায়। অনাবিল, আকাশের মতো উদার, আমাদের সেই উদোম শৈশবকালে। তখন আমি হাওড়ার এক প্রত্যন্ত গ্ৰাম বাঙ্গালপুরে থাকি, পড়ি ক্লাস থ্রীতে। সন্ধ্যে হতে না হতেই শ্যামল সুকো শরৎ – আমার বন্ধুরা বাড়িতে হাজির, এসেছে মা-বাবাকে প্রণাম করতে।
আগে থেকেই ঠিক হয়ে আছে আমাদের, এ বাড়িতে প্রণামপর্ব শেষ করেই, ওরা মাকে বলে, আমাকেও ওদের সঙ্গী করে নেবে। তারপর আমরা দু-তিন পাড়ায় বাড়ি বাড়ি ঘুরে প্রণাম-অভিযানে বেরোবো। প্রণাম উপলক্ষ্য মাত্র, আসল উদ্দেশ্য জামা-প্যন্টুলের পকেটে, ঠোঙ্গায় নাড়ু মিষ্টি ভর্তি করা। তিল- নারকেলের নাড়ু, মুড়ি-চিঁড়ের মোয়া, নারকেল-সুজির তক্তি, বোঁদে-মিহিদানা, কপাল ভাল থাকলে দানাদার-দরবেশ, কত কীই জুটে যেতে পারে! কেপ্পন কিম্বা সত্যিই সামর্থ্য নেই, কেউ কেউ দুটো বাতাসা বা একটা কদমা দিয়েও দায় সারে। তবে কেউই, ব্যাজার মুখে বিদেয় করে না।
সময় কোথায়, অত্তগুলো বাড়ি ঘুরতে হবে না ! তাই আমরাও রয়ে-বসে খেয়ে সময় নষ্ট না করে, যে যার নিজস্ব ঠোঙ্গায়, পকেটে পুরে নিতুম প্রণামান্তিক প্রাপ্তি।
আগের বছর আমার নাড়ু-মিষ্টি বোঝাই শক্তপোক্ত বাদামী ঠোঙ্গাটা ফেরার মুখে, মজুমদার জ্যেঠীমার দেওয়া ল্যাতল্যাদে বোঁদের রসে ভিজে গিয়েই বোধহয়, ছিঁড়ে গিয়ে রাস্তায় পড়ে গড়াগড়ি। সে একেবারে যাচ্ছেতাই অবস্থা হয়েছিল। এবারে তাই পাকা পোক্ত ব্যবস্থা নিয়েছি। আর কাগজের ঠোঙ্গা নয়, নিয়েছি একেবারে অন্য জিনিস। এতদিন কাউকে বলিনি, আজ বলছি সে কথা।
আমার মা খুব ভাল সেলাইয়ের কাজ জানতো, জানতো উল বুনতেও। তো, পাড়ার অনেকেই সোয়েটার মাফলার বোনার জন্য মাকে উল দিয়ে যেত। উলগুলো সাধারণতঃ পাতলা সেলোফিনের মোড়কের ভেতরে থাকতো। মজুমদারদের‌ই এক ভাই জাহাজে কাজ করেন, থাকেন কলকাতায়। তাঁরাই এক প্যাকেট খুব দামী বিদেশি উল দিয়েছিলেন মাকে, সোয়েটার বুনতে। বেশ মোটা কাঁচের মত স্বচ্ছ কিন্তু নরম, আবার বড় টিপবোতাম সাঁটানো বাক্সের মত উলের প্যাকেটটা দেখেই আমার খুউব লোভ হয়েছিল। বাবা বলছিলেন, প্লাস্টিকের এসব জিনিস নাকি বিদেশে সবে বেরিয়েছে।
উল প্রায় শেষ হয়ে এসেছে, সোয়েটারের সঙ্গে শেষ গোলাটাও উল-কাঁটার ব্যাগে পুরে দিয়ে প্যকেটটাকে মায়ের টিনের ট্রাঙ্কের পিছনে গুজে, লুকিয়ে রেখেছিলুম। মা অনেক খুঁজেছিল, কিন্তু পায়নি। পাবে কী করে, আমিতো কিছুতেই বলিনি সত্যি কথাটা!
শীত কেটে গিয়ে গ্ৰীষ্ম-বর্ষা-শরৎ, একসময় ভুলে গিয়েছিলুম আমিও। পুজোর আগে ঘরদোর পরিস্কার- ঝাড়াঝাড়ি করতে গিয়ে প্যাকেটটা বেরিয়ে পড়ল। ততদিনে উল তো আস্তো সোয়েটার হয়ে মজুমদারদের কলকাতার বাড়িতে চলে গেছে!
সঙ্গে নিয়েছি সেই প্লাস্টিকের প্যাকেটটা। বারো চোদ্দঘর ঘোরার পর বাক্স-প্যাকেট এখন প্রায় ভর্তি। পঞ্চানন্দতলা হয়ে ফিরে আসছি, সুকো বললো, চ' অলোক। ঘোষজ্যেঠুদের বাড়ি যাই 'চ। শুনেই বললুম, ঘোষদাদু ! ছ'মাস‌ও হয়নি, ঝুঁঝকো ভোর বেলা কত কষ্ট করে কুড়োনো অতবড় পেল্লাই আমটা আমার হাত থেকে কেড়ে নিয়েছিলো ! হোক না ওনার নিজের‌ই গাছ। না বাবা, আমি যাবোনা, তোরা যা। আমি এক ছুটে বাড়ি চলে আসছি, হাঁ হাঁ করে উঠেআমায় ছুট্টে ধরে ফেললো সুকো। তুই না গেলে আমরাও যাবো না। চলনা অলোক, ওরা না খুব বড় লোক! অনেক মিষ্টি দেবে।
শিক্ষকপুত্র হ‌ওয়ার সুবাদে আমাকে প্রায় সবাই একটু বেশি আদর-যত্ন করে। ওরা হয়তো খেয়াল‌ই করেনি, কেউ কেউ একটু বেশিও দেয় আমায়। শুকোরা তাই সব বাড়িতেই আমায় আগে এগিয়ে দেয়। অগত্যা, এগোলুম ঘোষবাড়ির দিকে। বিশাল এলাকা জুড়ে, সম্পূর্ণ পাঁচিল ঘেরা বাড়ি। ঢুকবার মুখে খেয়াল হলো, আমার প্যান্টুলের ঢাউস পকেটদুটোও মিষ্টিতে ফুলে ঢোল। দু-পকেট থেকে শুকনো মিষ্টি বার করে সেই প্লাস্টিক প্যাকেটে যতটা সম্ভব ভরে ফেললুম। পকেট বেশ হালকা হল, কিন্ত হাতের ট‌ইটূম্বুর পেটফোলা প্যাকেটটা বেশ বেমানান লাগছে!
পাঁচিলের দরজা ভেজানেই ছিল। ঢুকেই কী মনে হলো, ঝাড়া হাত-পা ও একটু স্মার্ট হ‌ওয়ার তাগিদেই বোধহয়, প্যাকেটটা দরজার এক কোণায়, দেয়াল ঘেঁষে দাঁড় করিয়ে রাখলুম। এবার এগোনো যাক। বড় উঠোনের পর উঁচু খোলা বারান্দার ওপিঠে ঘর। বারান্দার দু-ধারে খুঁটিতে খাটানো তারে একটা চৌকো টিমটিমে লন্ঠন ঝুলছে। ও জ্যেঠিমা আমরা এসেছি, প্রণাম করবো, হাঁক পাড়লুম আমিই।
কে র্যা ? ঘর থেকে বেরিয়ে এলেন ঘোষ দাদু। অ তোরা ? তুই মাষ্টারের ব্যাটা না? সেই রাতভোরে বাগানে আমি গুড়োতে এয়েছিলি! কী আর বলবো, পেল্লায় সাইজের আমটার দুঃখে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো, শুধু। গোঁজ হয়ে দাঁড়িয়ে র‌ইলুম।
ক‌ই গো, একবার বাইরে এসো, এরা সব পেন্নাম করতে এয়েছে। এদের যাহোক কিচু দিও, আমি একটু ঘাটের দিকে যাচ্ছি। ঢিপ-ঢাপ করে প্রণামপর্ব শেষ হতেই, পাঁচিলের দরজার দিকে চলে গেলেন উনি। ঘোষ জ্যেঠিমা এলেন, বারান্দায় একটা মাদুর পেতে দিয়ে আবার ভেতরে চলে গেলেন। ভাবছি, বসতে বলেছে যখন এত আদর করে, নিশ্চয়ই অনেক কিছু আসছে আমাদের জন্য।
বেশ কিছুক্ষণ পরে একটা তামার ডিশে খানকতক বাতাসা আর এক ঘটি জল এনে দিলেন জ্যেঠিমা। খাও বাবা। বচ্ছরকার দিনে এয়েছো, একটু জল মিষ্টি খাও। খাবোতো, চেষ্টাও পেয়েছে। কিন্তু পাঁচ ছ'টা মোটে বাতাসা, দুটো করেও ভাগে পড়বে না যে! একটা বাতাসা মুখে পুরে হাঁ হয়ে র‌ইলুম।
যাকগে, এবার ফেরা যাক, বেশি দেরি হলে বাবার হাতে রামপিটুনি খেতে হবে। ফিরছি, দরজার কোণ থেকে প্যাকেটটা নিতে গিয়ে হতবাক। নেইতো !
আধো অন্ধকারে আশপাশে সবাই মিলে যতটা সম্ভব খুঁজলুম। নাহ্, পাওয়া গেলনা মিষ্টিভর্তি সেই বিদেশি প্লাস্টিক প্যাকেটটা। শেয়াল কুকুরে টেনে নিয়ে গেলো নাকি! শুকো শ্যমলরা জোর করে ওদের ভাগ থেকে কিছু মিষ্টি দিয়ে আমার পকেট ভরিয়ে দিলো।
কিল খেয়ে কিল হজম করতে হয়েছিলো, কাউকে বলতেও পারিনি। ভেতরে ভেতরে ক'দিন খুব কেঁদেছিলুম, মিষ্টিসহ ঐ সুন্দর প্যাকেটটার জন্য।
আজ‌ও কাঁদছি, প্লাস্টিকেরই জন্য, কিন্তু সম্পূর্ণ অন্য কারনে অন্য প্রয়োজনে।
মাগো, লোভের মিষ্টি আজ মানুষের দেহকে ঝাঁঝরা করছে আর সেই বিদেশি প্লাস্টিক এখন কত রূপে কতভাবে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে বসুন্ধরার জল মাটি পরিবেশকেই ওলটপালট করে দিতে বসেছে। সব সবকিছু এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। পারোনা মা, এক নিমেষ এই প্লাস্টিক-অসুরকে ধ্বংস করে দিতে ?
কী বলছো ? আমরা করেছি, তাই আমাদেরই ধ্বংস করতে হবে ? এখন থেকেই ?
তাই হবে মা, সবাই মিলে সাধ্যমত চেষ্টা করব। আসছে বছর আবার এসো মা। দুগ্গা দুগ্গা।
সৌরেন্দুশেখর বিশ্বাস।


####################

HIM 

Mahavatar Babaji and Guman Singh

The great Mahavatar Babaji had many disciples.

Among them, Thakur Guman Singh Naula of Dyuda Village near Haldwani bore prominence.

His demeanor often reminded one of the poet-sage Kabir.

Babaji would often stay and spend time with Guman Singh.

At the Singh’s place, Babaji performed many miracles.

Babaji, impressed by Guman Singh’s devotion often took him for a bath in the nearby Sharada River.

Even today, Guman Singh’s grand and great-grandchildren retain many of Babaji’s intimate belongings that he kept with him for daily use.

In one autumn of the year 1922, Babaji went to Kailash Yatra.

He stayed at Ashkot near the Uttar Pradesh- Nepal border, as a guest at the palace of King Shri Karman Singh.

Why do mendicants visit the influential?

As part of an old custom, renunciants and Yogis would often frequent the living spaces of Kings, rulers, and Influential men.

The mendicants intended the welfare of society.

Kings and Influential men represented the apex of society who could influence the society at large.

If holy men visited such people, the rich man would serve them in a humble mood.

Thus the mendicants and powerful yogis could infuse humility and the sense of surrender and service into these men.

Giving these influential men an opportunity to serve could bring about some transformation in them.

If this were not done, in all possibility, the offices that they held and the money they possessed could easily corrupt them.

This could very well poison society.

Karman Singh served Babaji with all his heart.


Babaji prepares to Leave

Babaji informed the king one day that his time for departure from the place had come.

The king wanted to offer his last services to the Yogi.

He, therefore, carried the palanquin in which Babaji sat.

After a few miles, Babaji ordered the king to go back and attend his duties while Babaji proceeded with some devotees and attendants from the king’s court.

The palanquin party approached the junction of the Kali and Gori rivers near the border area.

Babaji entered the waters of the river.

In the shallowness of the river, he sat in Padmasana.

People watch Babaji disappear

As people watched him entering a meditative state, his body started taking a lighter form as it became less and less visible.

His body was now turning into a light figure.

As he disappeared he announced that he shall be back.

He promised, “I will come again with a new form for the well-being of society”.

Although Babaji disappeared from public eyes, he would somehow visit some of his devotees and give them special Darshanam.

The people reported sighting Babaji through the years 1950, 1953, 1954, 1959, and 1962.


##################SONG OF GOD


################

i wonder as i wander


#################

adb 

“Dreams reveal we never quite get ‘over’ anything: it’s all still in there somewhere.

###############

Two roads diverged in a wood, - And I,
I took the one less travelled by,
And that has made all the difference.
- Robert Frost


####################



############################



###########################

Story of Rana and Babaji

One, Rana and family, people considered, very fortunate.

Rana belonged to a place near Almora.

People now know one of the descendants of Rana by the name C S Rana as Swami Fakirananda.

He published recently, his erstwhile family experiences.

The story goes like this.

Shri Ram Singh worked as a school teacher at a village near Okhaldoonga near Haidakhan.

He had Darshanam of the Mahavatar in 1963.

Since then, only he would meet Babaji personally every week.

Nobody had a public sighting of Babaji during that time.

Only in 1970, Babaji made his public appearance for the very first time, in his brand new form.



################



##############



#################

adb

“A notorious inability to express emotions makes human beings the only animals capable of suicide.”


##########################
    SRK


#################

#######

What are Shreyas and Preyas?

In Shreyas, there is an initial phase of toil and apparent trouble- later, there is ending bliss.

In Preyas, there is an initial phase of temporary excitement and shallow happiness- later there is unending distress and trouble.

All humans without exception have to accept any one of these two paths-

Shreyas or Preyas.

This is because the mind can never stay idle even for a moment.

Without Shreyas, there can be no holiday for the mind.

The mind then has to toil life after life without respite.

#############

How to subdue the chariot?

surrender-unto-god-sri-krishna

Jeev is not an experienced guide.

So, the Jiva should consult its eternal parent, the Lord for the right guidance.

Unless the Jeev accepts the subordination of its parent, the chariot shall run in all wrong directions.


####################

GD REALISN

The crux is- Remembering the Lord always.

However, one condition applies.

One should simply think of the Lord, with no worldly expectation whatsoever.

Don’t expect anything from Him.



No comments: